প্রকাশিত :মঙ্গলবার,২৬মে ২০২০ ইং ।। ১২ই জ্যৈস্ঠ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।।
বিক্রমপুর খবর : মোঃ রুবেল ইসলাম তাহমিদ,মাওয়া থেকে : দেশের অন্যতম প্রবেশদ্বার দক্ষিণ বঙ্গের ২৩ জেলার মূল পথ মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুট। এ পথ দিয়ে আপনজনদের সঙ্গে ঈদ উৎসব করতে গ্রামে ফিরছেন দক্ষিণাঞ্চলের হাজারো যাত্রী।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ঈদের পরেরদিনও ঘরমুখী মানুষের চলাচল অব্যাহত রয়েছে। করোনা বিস্তারে বন্ধ থাকার পর ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ায় প্রাইভেটকারসহ ছোট ছোট যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে শিমুলিয়া ঘাট এলাকায়।
সকাল থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পযর্ন্ত পাঁচশোর বেশি ছোট যানবাহন ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে।
এ বিষয়ে মাওয়া ট্রাফিক পুলিশ ইনচার্জ মো. হিলাল উদ্দিন বলেন, সকাল থেকে ৯টি ফেরি চলাচল করছে। যাত্রীরা বিভিন্ন প্রকার যানবাহনে ঢাকা থেকে ভেঙে ভেঙে শিমুলিয়া ঘাটে এসে পৌঁছেছে। এখান থেকে নির্বিঘ্নে ফেরি দিয়ে পার হয়ে যাচ্ছে।
তবে যাত্রীর চাপ কম জানিয়ে এই কর্মকর্তা আরো বলেন, যাত্রীর চাপ না থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারছেন। সকাল থেকে ছোট যান-বাহনের চাপ রয়েছে। পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে প্রায় পাচঁ শতাধিক ছোট গাড়ি। তবে যাত্রীদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় ও স্বাস্থ্য বিধি মানার কোন প্রবণতা দেখা যায়নি।
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মোহাম্মদ ফয়সাল জানান, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ৯টি ফেরি চলাচল করছে।
মাওয়া নৌ-ফাঁড়ির ইনচার্জ জানান, যাত্রীদের জন্য স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে নৌরুট পারাপারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে শিমুলিয়া ঘাটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছে। ভোর থেকেই শিমুলিয়া ঘাট হয়ে ঘরমুখো মানুষের অনেক চাপ ছিল।
নিউজটি শেয়ার করুন..