একুশে পদক পেলেন ২১ গুণীজন

0
4
একুশে পদক পেলেন ২১ গুণীজন

প্রকাশিত: শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১ইং।। ৭ই ফাল্গুন ১৪২৭ বঙ্গাব্দ (বসন্তকাল)।। ০৭রজব ১৪৪২হিজরী

বিক্রমপুর খবর : অনলাইন ডেস্ক : বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২১ সালের একুশে পদক পেয়েছেন ২১ জন বিশিষ্ট নাগরিক। শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এই গুণীজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

এবছর একুশে পদক পেলেন যারা-

১. ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখার জন্য মরণোত্তর একুশে পদক সম্মাননা পেয়েছেন মোতাহার হোসেন তালুকদার (মোতাহার মাস্টার)।

২. ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখার জন্য মরণোত্তর একুশে পদক পেয়েছেন শামছুল হক।

৩. ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখার জন্য মরণোত্তর এ সম্মাননা পেয়েছেন আফসার উদ্দীন আহমেদ (অ্যাডভোকেট)।

৪. শিল্পকলায় (সংগীত) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন বেগম পাপিয়া সারোয়ার।

৫. শিল্পকলায় (অভিনয়) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন রাইসুল ইসলাম আসাদ।

৬. শিল্পকলায় (অভিনয়) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন সালমা বেগম সুজাতা (সুজাতা আজিম)।

৭. শিল্পকলায় (নাটক) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন আহমেদ ইকবাল হায়দার।

৮. শিল্পকলায় (চলচ্চিত্র) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন সৈয়দ সালাউদ্দীন জাকী।

৯. শিল্পকলায় (আবৃত্তি) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।

১০. শিল্পকলায় (আলোকচিত্র) অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন পাভেল রহমান।

১১. মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন গোলাম হাসনায়েন।

১২. মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন ফজলুর রহমান খান ফারুক।

১৩. মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য মরণোত্তর সম্মাননা পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা ইসাবেলা।

১৪. সাংবাদিকতায় অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন অজয় দাশগুপ্ত।

১৫. গবেষণায় অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন অধ্যাপক ড. সমীর কুমার সাহা।

১৬. শিক্ষায় অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন বেগম মাহফুজা খানম।

১৭.অর্থনীতিতে অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন ড. মির্জা আব্দুল জলিল।

১৮. সমাজসেবায় অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন প্রফেসর কাজী কামরুজ্জামান।

১৯. ভাষা ও সাহিত্যে অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন কবি কাজী রোজী।

২০. ভাষা ও সাহিত্যে অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন বুলবুল চৌধুরী।

২১. ভাষা ও সাহিত্যে অবদান রাখার জন্য সম্মাননা পেয়েছেন গোলাম মুরশিদ।

পদকপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, একটি সম্মাননাপত্র ও ৪ লাখ টাকার চেক দেয়া হয়। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে চালু করা একুশে পদক সরকার প্রতিবছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দিয়ে থাকে।

অনুষ্ঠানে পদকপ্রাপ্ত সুধীজনে নাম ঘোষণা ও পরিচিতি পাঠ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। স্বাগত বক্তব্য দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. বদরুল আরেফীন।

নিউজটি শেয়ার করুন .. ..             

   ‘‘আমাদের বিক্রমপুরআমাদের খবর

আমাদের সাথেই থাকুনবিক্রমপুর আপনার সাথেই থাকবে!’’

একটি উত্তর দিন

দয়া করে আপনার কমেন্টস লিখুন
দয়া করে আপনার নাম লিখুন