প্রকাশিত : মঙ্গলবার,২ জুলাই ২০২৪ ইংরেজি, ১৮ আষাঢ়,১৪৩১বাংলা(বর্ষা কাল),২৫ জিলহজ ১৪৪৫ হিজরি
বিক্রমপুর খবর : মিজানুর রহমান ঝিলু
পদ্মায় পানি বৃদ্ধি ও ঢেউয়ের আঘাতে লৌহজং উপজেলার সিংহেরহাটি গ্রামের অর্ধশত বাড়ি ভাঙনের মুখে পড়েছে। এতে পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদাসীনতার ফলে ওই গ্রামের প্রায় ৩০০ মিটার এলাকায় ভাঙন বেড়েছে। এখানে কোনো জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে না। ।। স্থানীয়রা পদ্মাতীরে নিজ উদ্যোগে বাঁশের বেড়া দিয়ে বাড়িঘর রক্ষার চেষ্টা করছেন। যদিও প্রমত্তা পদ্মার হাত থেকে বাঁচতে বাঁশের বেড়া নির্মাণ সান্ত্বনা ছাড়া কিছুই না। জানা গেছে, লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ি উপজেলার পদ্মা নদীর বাম তীর রক্ষা প্রকল্পের সব স্থানে জিও ব্যাগ ফেলা হলেও লৌহজং উপজেলার সিংহেরহাটি থেকে দক্ষিণ হলদিয়া পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক কিলোমিটার এলাকায় বেশির এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হয়নি। তাই জিও ব্যাগ না ফেলায় সেই সাথে নদীর পানি বৃদ্ধি ও ঢেউয়ের আঘাতে ৫-৬ দিন ধরে ভাঙন বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে আবার নতুন করে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে পদ্মা তীরবর্তী মানুষের মাঝে। স্থানীয়রা জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাছে ভাঙনের বিষয়টি জানালেও হেলদোল নেই তাদের। নদী শাসনের কাজটি ১৯ টি প্যাকেজে হচ্ছে। সিংহেরহাটি গ্রামের অংশ ২ নম্বর প্যাকেজের আওতাধীন। এ অংশের ঠিকাদার শফিকুর রহমান।
তিনি কোনো কাজ করছেন না। জরুরী ভিত্তিতে জিও ব্যাগ ফেলার নির্দেশ থাকলেও তারা তা মানছেন না। ফলে ভাঙনের তীব্রতায় এলাকাবাসী ক্ষুব্ধ। প্রকল্পের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রকিবুল ইসলাম বলেন, আমাদের কিছুই করার নেই। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে ফোন দিন। সোমবার ভাঙন এলাকায় গেলে বাঁধ নির্মাণে দেরি হওয়ায় অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। বাড়িঘর নদী ভাঙনের মুখে থাকা দানেশ খালাসী, মোস্তফা কামাল, জয়নাল দেওয়ানের ভাষ্য, তাদের বাড়িঘর ভেঙে যাওয়ার পরে বাঁধের কাজ শেষ হলে তাদের লাভ কী?
(বিজ্ঞাপন) https://www.facebook.com/3square1
নিউজটি শেয়ার করুন .. ..
‘‘আমাদের বিক্রমপুর–আমাদের খবর।
আমাদের সাথেই থাকুন–বিক্রমপুর আপনার সাথেই থাকবে!’’
Login করুন : https://www.bikrampurkhobor.com
আমাদের পেইজ এ লাইক দিন শেয়ার করুন।
জাস্ট এখানে ক্লিক করুন। https://www.facebook.com/BikrampurKhobor
আপনার আশেপাশে সাম্প্রতিক খবর পাঠিয়ে দিন email bikrampurkhobor@gmail.com