প্রকাশিত: শনিবার,১৬ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
বিক্রমপুর খবর:অনলাইন ডেস্ক: সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য করে যাচ্ছে চিকিৎসকরা। যা চলতে পারে না। একটি রিট শুনানিতে এসব বলেন হাইকোর্ট। এ সময় চিকিৎসকদের ইচ্ছেমতো ফি নেয়ারও সমালোচনা করেন।
সরকারী চাকরিতে দায়িত্বে থাকার সময়, চিকিৎসকরা প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন এমন অভিযোগ পুরোনো। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনও ১১ টি সরকারী হাসপাতালে গিয়ে ৪০ শতাংশ চিকিৎসকের অনুপস্থিতির প্রমাণ পান।
গত মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) চিকিৎসকদের দায়িত্বপালনের সময় প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ চেয়ে করা একট রিট শুনানিতে হাইকোর্ট বলেন,মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য করে যাচ্ছে চিকিৎসকরা। যা চলতে দেয়া যায় না।
সেই সাথে ডাক্তারদের ইচ্ছেমত ফি নেয়ারও সমালোচনা করেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। পরে আদালত একটি স্বাধীন মেডিকেল কমিশন গঠন করে চিকিৎসকদের সমন্বিত প্র্যাকটিসিং নীতিমালা করার নির্দেশ দেন।
একই সাথে দায়িত্বরত অবস্থায় সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া কেনো অবৈধ নয় জানতে চেয়ে রুলও জারি করেন আদালত বলে জানান রিটকারী আইনজীবী।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে স্বাস্থ্য সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।