প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার,৩০ জুলাই ২০২০ইং ।। ১৫ই শ্রাবণ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ ।।
বিক্রমপুর খবর : লৌহজং প্রতিনিধি : মুন্সীগঞ্জের পদ্মা,মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে গত তিন দিন ধরে পানি না বাড়লেও মঙ্গলবার রাত থেকেই আবারো পানি বাড়তে শুরু করেছে।এসব এলাকার চারদিকেই থই থই পানি। বন্যার পানিতে ভাসছে লৌহজং শ্রীনগর,টঙ্গীবাড়ী,সিরাজদিখান উপজেলার ২১ টি ইউনিয়নের অসংখ্য গ্রাম।পানিতে তলিয়ে গেছে অসংখ্য মাছের ঘের ও হাট বাজারের দোকানপাট। এতে করে পানিবন্ধী হয়ে দূভোগের কবলে পড়েছে জেলার প্রায় ৫০ হাজার পরিবার।দেখা দিয়েছে বিশুদ্ব পানি ও খাদ্য সংকটের।সেই সাথে বসতবাড়ীর ঘরগুলোতে পনি উঠে পড়ায় বেড়েছে সাপ ও কিট পতঙ্গেও উৎপাত। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের কারনে ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে হাজার হাজার ঘরবাড়ী ও ফসলী জমি। বন্যার পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। বুধবার সকালে ভাগ্যকুল পয়েন্টে বিপদ সিমার ৭৮ ও মাওয়া পয়েন্টে ৭১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পদ্মার পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এ সময়ে তার সাথে ছিলেন মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক মনিরুজ্জামান তালুকদা,অতি:জেলা প্রশাসক দিপক কুমার রায়,পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল মতিন সরকার, নির্বহী প্রকৌশলী রাসেদুল কবির, লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কাবিরুল ইসলাম খান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুঃ রাসেদুজ্জামান, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল কুদ্দুস বুলবুল,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোছাঃ সাজেদা সরকার, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ আব্দুস ছালাম, উপজেলা দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা মোঃ এমরান হোসেন তালুকদার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পিআইও অফিস) মো: জয়েন আলী, স্থানীয় চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যবৃন্দ সহ অন্যান্য গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
নিউজটি শেয়ার করুন .. ..