পদ্মাসেতুর ৩৮তম স্প্যানে ডাঙ্গা ও নদীর সংযোগ ঘটাচ্ছে; একটি খুঁটি পানিতে অন্যটি ডাঙায়

0
15
গত দুই বছরে দেশে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড হয়েছে

প্রকাশিত: রবিবার ২২নভেম্বর ২০২০ইং ।। ৭ই অগ্রাহায়ণ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)।। ৬ই রবিউস-সানি,১৪৪২ হিজরী।
বিক্রমপুর খবর : অনলাইন ডেস্ক : সংযুক্ত হয়ে গেছে পদ্মাসেতুর তীর ও নদী। সেতুতে ৩৮তম স্প্যানটি বসানোর মধ্য দিয়ে সেতুর জটিলতম কাজগুলোর একটি উকরা হলো। সেতু এখন দৃশ্যমান হয়েছে ৫ কিলোমিটার ৭০০ মিটার পর‌্যন্ত। আর মাত্র তিনটি স্প্যান বসানো বাকি। সে তিনটি বসানো হলে ৬.১৫ কি.মি দীর্ঘ সেতু পূর্ণাঙ্গ কাঠামো পাবে।

শনিবার (২১ নভেম্বর)পদ্মাসেতুর ১ ও ২ নম্বর পিআরের উপর ৩৮তম স্প্যানটি বসানো হয়। সকাল ১০টার দিকে প্রক্রিয়া শুরু করে দুপুর আড়াইটা নাগাদ স্প্যানটি বসানো সম্ভব হয়।

পদ্মা সেতু: ডিসেম্বরে শেষ হচ্ছে স্প্যান বসানো ও এরিয়া নির্মাণের কাজ

শনিবার সকাল থেকেই কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। তবে এর আগে থেকেই নদীর একেবারে তীর ঘেঁষে যাতে স্প্যানবাহী ক্রেন পৌঁছাতে পারে সে জন্য ড্রেজিং করা হয়।

সেতু প্রকৌশলীরা জানান এই স্প্যানটির ব্যাপারে তাদের নিতে হয়েছে বাড়তি প্রস্তুতি ও বাড়তি সতর্কতা। সেতুর এটিই প্রথম স্প্যান। এর উপর দিয়েই যে কোনো ভারি যানবাহন এমনকি ট্রেনও উঠবে সেতুতে। তারা জানান পদ্মাসেতুর প্রতিটি স্প্যানের ডিজাইনই একটির থেকে অপরটি ভিন্ন। তবে ১ ও ২ নম্বর খুঁটির উপর বসতে যাওয়া স্প্যানটির ভিন্নতা অনেক বেশি। এ স্প্যানটির যন্ত্রাংশ চীন থেকে তৈরি হয়ে এসেছে অনেক পরে। অন্য পিয়ারগুলোতে ৬ থেকে ৭টি পাইল ব্যবহার করা হলেও শক্তিশালী এ পিয়ারটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬টি পাইল।

নিউজটি শেয়ার করুন .. ..

একটি উত্তর দিন

দয়া করে আপনার কমেন্টস লিখুন
দয়া করে আপনার নাম লিখুন