প্রকাশিত : রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, খ্রিষ্টাব্দ।। ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ(হেমন্তকাল)।। ৫ জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরী।
বিক্রমপুর খবর :অনলাইন ডেস্ক : সাহিত্যিক আবু নঈম মোহাম্মদ বজলুর রশিদের আজ মৃত্যুদিন। ১৯৮৬ সালের ৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ১৯১১ সালের ৮ মে ফরিদপুরে তার জন্ম। পিতা হারুন-অর-রশীদ ছিলেন আইনজীবী এবং মাতা নছিমুননেসা।
বজলুর রশিদ ছিরেন একাধারে শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, কবি ও ঔপন্যাসিক। তিনি আ. ন. ম বজলুর রশিদ নামে পরিচিত। ১৯২৮ সালে ফরিদপুর জিলা স্কুল থেকে তিনি ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৩১ সালে ইন্টারমিডিয়েট এবং ১৯৩৩ সালে রাজেন্দ্র কলেজ থেকে সালে স্নাতক এবং ১৯৩৮ সালে ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বিটি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৫৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতকোত্তর পাস করেন। বজলুর রশিদ ১৯৩৪ সালে ঢাকা সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৫৫-১৯৭২ সালে তিনি ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে কর্মরত ছিলেন।
তিনি ১৯৭৩-১৯৭৫-এর সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ১৯-৫-৮০-এর সময়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষকতা করেন।
তার প্রকাশিত বইগুলো হচ্ছে, পান্থবীণা (১৯৪৭), মরুসূর্য (১৯৬০), শীতে বসন্তে (১৯৬৭), ঝড়ের পাখি (১৯৫৯), যা হতে পারে (১৯৬২), উত্তরফল্গুনী (১৯৬৪), পথের ডাল (১৯৪৯), অন্তরাল (১৯৫৮), মনে মনান্তরে (১৯৬২), দ্বিতীয় পৃথিবীতে (১৯৬০), পথ বেঁধে দিল (১৯৬০), আমাদের নবী (১৯৪৬), জীবন বিচিত্রা (১৯৬২), পাকিস্তানের সুফীসাধক (১৯৬৫), স্কুলে মাতৃভাষা শিক্ষণ (১৯৬৯), ইসলামের ইতিবৃত্ত (১৯৭২) প্রভৃতি।
সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতি হিশেবে তিনি ভগবতীচরণ স্মৃতিপদক, পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত তমঘা-ই-ইমতিয়াজ ১৯৬৯, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ১৯৭৬ এবং ঢাকা বেতারের শ্রেষ্ঠ নাট্যকার ও শ্রেষ্ঠ গীতিকার পুরস্কার লাভ করেন।
নিউজটি শেয়ার করুন .. ..
‘‘আমাদের বিক্রমপুর–আমাদের খবর।
আমাদের সাথেই থাকুন–বিক্রমপুর আপনার সাথেই থাকবে!’’
Login করুন : https://www.bikrampurkhobor.com
আমাদের পেইজ এ লাইক দিন শেয়ার করুন।
জাস্ট এখানে ক্লিক করুন। https://www.facebook.com/BikrampurKhobor
email – bikrampurkhobor@gmail.com