প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ নভেম্বর ২০২১ইং।।১৬ অগ্রাহায়ণ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ ।।২২ রবিউস সানি ১৪৪৩ হিজরী।।
বিক্রমপুর খবর : টঙ্গিবাড়ী প্রতিনিধি : মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় বাবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরে দুই ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন দুই ছেলে।
গত ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড় ও কামারখাড়া ইউনিয়নে দুই সহোদর নির্বাচিত হয়েছেন।দিঘীরপাড় ইউনিয়ন হতে নির্বাচিত হয়েছেন আরিফুল হালদার আর কামারখাড়া ইউনিয়ন হতে লুৎফর হালদার খুকু। তারা টঙ্গিবাড়ী উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জগলুল হালদার ভুতুর ছেলে।
টঙ্গিবাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জগলুল হালদার ভুতু ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১২ হাজার ৯৮৮ ভোটের ব্যবধানে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হোন। এর আগেও ১৯৯০ সালে সে প্রথম টঙ্গিবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।
এর আগেও ১৯৭৭ সালে সে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
এদিকে গত ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ৩য় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে জগলুল হালদার ভুতুর বড় ছেলে মোঃ আরিফ হাওলাদার নৌকা প্রতিক নিয়ে টানা ৩য় বার দিঘিরপাড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ওই নির্বাচনে আরিফুল হাওলাদার নৌকা প্রতিক নিয়ে পান ৩০৩৬ ভোট ও তার প্রতিপক্ষ আনারস প্রতিকের শামীম মোল্লা পেয়েছেন ২৩২৫ ভোট।
একই দিনে একই উপজেলার কামারখাড়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে ছোট ছেলে লুৎফর হালদার খুকু বিশাল ব্যবধানে নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মহিদ্দিন হালদারকে পরাজিত করেন। এই ইউনিয়নে লুৎফর হালদার খুকু পান ৬৪১৬ ভোট এবং প্রতিপক্ষ মহিউদ্দিন হালদার পেয়েছেন ২৫৯৩ ভোট।
এ ব্যাপারে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান লুৎফর হালদার খুকু বলেন, নির্বাচনে অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আমি জয় লাভ করেছি। আমি জনগণকে আশ্বস্ত করেছি আমি আমার নিজের পকেট হতে তাদের কিছু না দিতে পারলেও তাদের যেটা প্রাপ্য সেটা অবশ্যই আমি তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিব।
এ বিষয়ে জগলুল হালদার ভুতু বলেন, জনগন আমাকে এবং আমার পরিবারকে ভালোবাসে বলেই আমাদের এই অর্জন অর্জিত হয়েছে। টঙ্গিবাড়ীবাসী আমাদেরকে আবারো ঋণী করে দিলো। জনগনের এই ভালোবাসা কখনোই ভুলতে পারবোনা।
নিউজটি শেয়ার করুন .. ..
(বিজ্ঞাপন) https://www.facebook.com/3square1
‘‘আমাদের বিক্রমপুর-আমাদের খবর।
আমাদের সাথেই থাকুন-বিক্রমপুর আপনার সাথেই থাকবে!’’